সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর ৩, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Our country India

Capital: New Delhi Location: 7 hours 4 to 36 ৮ ৬ 'north latitude and 8 ° ৭' to 96 ° 2 'east longitude in the northern hemisphere. Area: 326273 sq. Km. Length of land: North-South 3214 km. East-West 2933 km. Population: About 130 crores Land: 1: 617 lakh hectares. States: 29 Union Territories: 6 National Symbol: Ashoka Satambhav, the national symbol of India, is the lion symbol of Sarnath. On January 26, 1950, the symbol was made the national emblem of India. National Flag: The final design of the National Flag was made on July 22, 1948. The three colors of the flag were used in similar measurements. It is divided into 3: 2 ratio. The three colors are ocher at the top, white in the middle and green at the bottom. In the middle of this flag is a chakra known as Ashoka Chakra. There are 24 stresses in this cycle. National Anthem: Poet Rabindranath Tagore's Janaganaman Ga. The song takes 52 seconds to sing. National Animal: Tiger National bird: peacock Nationa

মিলের অন্বয়ী পদ্ধতি আলোচনা কর ।[সংজ্ঞা ,আকার, দৃষ্টান্ত ,সুবিধা(২ টি )অসুবিধা (২ টি )]

  উত্তরঃ              পদ্ধতি চিহ্নিতকরণ প্রশ্নে উদ্ধৃত যুক্তিটিতে মিলের অন্বয়ী পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে     অন্বয়ী পদ্ধতির সংজ্ঞা মিল প্রদত্ত অন্বয়ী পদ্ধতির সুত্র বা সংজ্ঞা হল –“যদি আলোচ্য ঘটনাটি উপস্থিত আছে এমন দুই বা ততোধিক দৃষ্টান্তে একটিমাত্র ঘটনা সাধারণভাবে উপস্থিত থাকে এবং ওই সাধারণ ঘটনা সম্বন্ধে যদি দৃষ্টান্ত গুলির মধ্যে মিল থাকে তবে সাধারণ ঘটনাটি আলোচ্য ঘটনার কারন (বা কার্য ) বলে গন্য হবে। “ অন্বয়ী পদ্ধতির আকার অন্বয়ী পদ্ধতির আকার হল ঃ দৃষ্ঠান্ত পূর্ববর্তী ঘটনা পরবর্তী ঘটনা প্রথম             ABC abc দ্বিতীয় ADF ade তৃতীয় AEF Aef ஃ A হল a এর কারণ । অন্বয়ী পদ্ধতির দৃষ্ঠান্ত অন্বয়ী পদ্ধতির দৃষ্টান্ত (বাস্তব উদাহারণ) হল ঃ                   দৃষ্টান্ত                  পূর্ববর্তী ঘটনা      পরবর্তী ঘটনা   দ্বাদশ শ্রেণির প্রথম ছাত্র                         তর্কবিদ্

শ্রী কৃষ্ণের কল্কি অবতার

    ভগবান শ্রী কৃষ্ণের দশম অবতার হল কল্কি অবতার ।ম্লেচ্ছদের অত্যাচার থেকে জগৎকে   রক্ষা করবার জন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কল্কি অবতার গ্রহণ করে ভয়ংকর   অসি ধারণ করবেন । কবি সেই কল্কি অবতারের কীর্তি কল্পনা করে শ্রীকৃষ্ণকে জগদীশ ,হরি ,কেশব বলে সম্বোধন করে তাঁর জয়গান গেয়েছেন ।

শ্রীকৃষ্ণের বুদ্ধ অবতার

  গৌতম বুদ্ধ , দয়ায় পূর্ণ তাঁর হৃদয় । পশুর রক্তে পূর্ণ যজ্ঞস্থল দেখে তাঁর মনে জেগেছে বেদের পশুবধের বিধিগুলির ওপর তীব্র ঘৃণা ।  তিনি বলেছেন যে , অহিংসাই একমাত্র এই নিন্দিত বিধিগুলি থেকে জগতকে রক্ষা করতে পারে ।জীবহিংসা নিবারন ও জীবে প্রেম বিতরণের জন্য ভগবান কৃষ্ণ খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ট সতকে নেপালের কপিলাবস্তু নগরে গৌতম বুদ্ধ রূপে জন্মগ্রহন করেন ।  এঁর পিতা ছিলেন শাক্যবংশীয় নায়ক শুদ্ধোদন ।“অহিংসা পরম ধর্মঃ “অর্থাৎ  সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম হল অহিংসা – এই বাণী প্রচার করেছিলেন তিনি । তাঁর হৃদয় ছিল দয়াপূর্ণ ।  তাই “শ্বেতং পশুম আল্ভেত” এই সমস্ত পশুবধের  বৈদিক বিধানগুলির তীব্র নিন্দা করেছেন তিনি যে , শ্রীকৃষ্ণ বেদে পশু বধের বিধান দিয়েছেন আবার বুদ্ধ অবতারে তিনিই সেই বিধানগুলির  নিন্দা করেছেন ।  এটি ভগবানের এক আশ্চর্য লিলা ।খ্রিস্টপূর্ব  ৪৮৭ অব্দে আশি বছর বয়সে গোরক্ষপুর জেলার কুশীনগরে  বুদ্ধদেবের জীবনাবসান ঘটে 

শ্রীকৃষ্ণের বলরাম অবতার

          পুরান অনুসারে বলরামের কীর্তিটি সংক্ষেপে এইভাবে বলা ্যায় –বলরাম শ্রী কৃষ্ণের বড়ো ভাই । তিনি বলভদ্র ও বলদেব নামেও পরিচিত । তাঁর শুভ্র শরীরে নিল বস্ত্র । তাঁর অস্ত্র হল “হল” , তাই তাঁকে হলধরও বলা হয় ।  গদাযুদ্ধে বলরাম অদ্বিতীয় ছিলেন । কৃষ্ণের সব কাজে বলরাম তাঁকে সাহায্য করতেন । এরা উভয়ে একত্রে গোরু চরাতেন এবং খেলা করতেন ।কৃষ্ণের মথুরায় যাওয়ার সময় বলরামও তাঁর সঙ্গে যান ।  কোন এক সময় বলরাম স্নানের সময়ে জলক্রীয়ার জন্য যমুনা নদীকে তাঁর সঙ্গে যোগ দিতে আহ্বান করেন । কিন্তু যমুনা সে আদেশ অবজ্ঞা করায় তিনি   ক্রদ্ধ হন এবং লাঙল দিয়ে যমুনাকে আকর্ষণ করে নিগৃহীত করেন ।  তখন যমুনা নিজ রুপ ধারণ করে বলরামের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন ।

শ্রীকৃষ্ণের রাম অবতার

  রামায়ণ অনুসারে এই রামচন্দ্ররুপে অবতীর্ণ ভগবান শ্রী কৃষ্ণের কৃতিটি হল অযোধ্যার সূর্যবংশীয় রাজা দশরথের জ্যেষ্ঠ পুত্র রামচন্দ্র ।রামের চোদ্দ বছর বয়সে বিশ্বামিত্র মুনি রাক্ষসদের হাত থেকে যজ্ঞ রক্ষা করবার জন্য দশরথের অনুমতিক্রমে রাম ও লক্ষণ কে আশ্রমে নিয়ে জান।রাক্ষসদের হত্যা করার পর তারা সেখান থেকে মিথিলায় গিয়ে জনকরাজের আতিথ্য গ্রহণ করেন । সেখানে বিশ্বামিত্রের পরামর্শে রাম জনকের হরধনু ভঙ্গ করে জনক্রাজের কন্য সীতাকে   বিবাহ করেন । এর কিছুকাল পরে দশরথ   রামকে যৌবরাজ্যে অভিষিক্ত করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন । এই সংবাদে দাসী মন্থরার প্ররোচনায় দশরথের দ্বিতীয় স্ত্রী ভারতজননী কৈকেয়ী দশরথেরপূর্ব প্রতিজ্ঞার সুযোগে এক বরে   ভারতের যুবরাজ হওয়া এবং অন্য বরে রামের চোদ্দ বছর বনবাসের   ব্যবস্থা করলেন ।  বনবাসে গিয়ে রাম , লক্ষণ এবং সীতা পঞ্চবটী বনে বাস করতে লাগলেন । এখান থেকেই লঙ্কার রাজা রাবণ সীতাকে হরণ করে লঙ্কায় নিয়ে গিয়েছিল ।             এদিকে রাবণের   পূর্ব বৃত্তান্তটি হল এই রকম – ঐশ্বর্যশালী হওয়ার জন্য মা কৈকেয়ীর উপদেশে রাবণ ব্রহ্মার ঘোর তপস্যা করতে থাকে । ব্রহ্মা তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে ব্রহ্মা বর দান কর

শ্রীকৃষ্ণের পরশুরাম অবতার

  ভৃগুপতি বা পরশুরাম হলেন কৃষ্ণের ষষ্ঠ অবতার । ইনি জমিদগ্নি ও রেনুকার পঞ্চম পুত্ররুপে আবির্ভূত হয়েছিলেন । অন্য চার পুত্রের নাম বসু ,বিস্বাবসু ,বৃহদ্ভানু ও বৃহদকণ্ব । একসময় জমদগ্নি ছেলেরা আশ্রমে অনুপস্থিত থাকার সময় সহস্রবাহূ   ক্ষত্রিয়রাজা কার্তিবীর্যা আশ্রমে   এসে হেমধেনু চুরি করে এবং আশ্রমে জিনেসপত্র লণ্ডভণ্ড করে চলে যান ।  পরশুরাম আশ্রমে ফিরে এসে সমস্ত ঘটনা শুনে কার্তিবী র্যকে . আক্রমণ করেন এবং তীক্ষ্ণ বল্লমের আঘাতে তাঁর সহস্রবাহু কেটে তাঁকে বধ করে । এরপর কাতবীর্ত ছলেরা আশ্রমে এসে তপস্যারত জমদগ্নিকে অতকৃতে আক্রমন করে এবং বধ করে ।পরশুরাম আশ্রমে এসে পিতাকা নিহত দেখে প্রতিজ্ঞা করেন যে , সমস্ত ক্ষত্রিয়দ জাতিকে তিনি ধ্বংস করবেন ।  তিনি একায় কাতিবির্যের ছেলে এবং তাদের অনুগত ক্ষতিয়দের যুদ্ধে হত্যা করে পিতৃহত্যার প্রতিশোধ গ্রহন করেন । এইভাবে একুশবার তিনি পৃথিবীকে ক্ষত্রিয়শূন্য করেছিলেন এবং সমন্তপঞ্চক প্রদেশে পাঁচটি ক্ষত্রিয় রক্তের হ্রদ সৃষ্টি করে পিতার উদ্দেশে তর্পণ করেন ।

শ্রীকৃষ্ণের বামন অবতার

  ত্রেতাযুগে দৈত্যরাজ বলি নানা রকম কঠোর তপস্যার ফলে স্বর্গ ,মর্ত্য ও পাতাল –এই তিন লোকের ওপর নিজের আধিপত্য বিস্তার করে ।এর ফলে দেবতারা সবরকম ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত হন ।তাই তাদের রক্ষা করবার জন্য শ্রী কৃষ্ণ বামন রুপে কশ্যপ ও অদিতির পুত্র হয়ে জন্মগ্রহণ করেন ।  কোন –এক সময়ে দৈত্যরাজ বালি এক মহাযজ্ঞের আয়োজন করেন এবং মুক্ত হস্তে দান করার কথা প্রচার করে ।এই সুযোগে বামন রুপী কৃষ্ণ যজ্ঞস্থলে উপস্তিত হয়ে বলির কাছে মাত্র ত্রিপাদ ভূমি পার্থনা করেন।যজ্ঞকর্তা বলি চিন্তা করলো যে আমাদের ক্ষুদ্র এই ব্রাহ্মণের ত্রিপাদ ভূমি আর কতটুকু । তাই সে ত্রিপাদ ভুমিদানে প্রতিশ্রুতি দিলো ।তখন দৈত্য গুরু শুক্রাচার্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্য বুঝতে পেরে বলিকে এই দান করতে নিশেদ করেন ।কিন্তু বলি বলল জা, সে দান করবে বলে যা অঙ্গীকার করেছে ,টা অস্বীকার করতে পারে না ।বলির সংকল্প শেষ হওয়া মাত্র বামন তাঁর এক পা দিয়ে মর্ত্য ও পাতাল আয়ত্ত করেন ।তারপর দ্বিতীয় পা বিস্তার করলে স্বর্গ তাঁর আয়ত্তে আসে । আর নাভি থেকে বের হওয়া তৃতীয় পা রাখার জন্য বামন তখন পরিমিত ভূমি পার্থনা   করেন ।তখন বলি তৃতীয় পা টি তাঁর মস্তকে স্থাপন করতে বলে।বলির স্ত্রী বিন্

শ্রীকৃষ্ণের নৃসিংহ অবতার

  দানবরাজ হিরণ্যকশিপুর   অত্যাচারে পৃথিবী অতিষ্ট ব্রহ্মার বর লাভ করায় তাকে কোন দেবতা , মানুষ বা জন্তু কেউই বধ করতে পারবে না । হিরণ্যকশিপু এইরকম অত্যাচারি হলেও তাঁর ছেলে প্রহ্লাদ ছিল অত্যন্ত বিষ্ণু ভক্ত । তাই হিরণ্যকশিপু প্রহ্লাদ কে হত্যা করার চেষ্টা করেছে । কিন্তু পারেনি ।অকৃতকার্য হয়ে এক সময় হিরন্যকশিপু   প্রশ্ন করে ,তাঁর আরাধ্য দেবতা   বিষ্ণু সর্বত্র বিদ্যামান   কি না । উত্তরে প্রহ্লাদ জানায় যে তিনি   সর্বত্র বিদ্যমান ।  বাবার সম্মুখস্থ পাথরের   স্তম্ভটিতেও বিষ্ণু বিদ্যমান   - এই কথা শুনেই হিরন্যকশিপু   স্তম্ভে পদাঘাত করলেন । আর , ঠিক সেই মুহূর্তেই হরিভক্ত প্রহ্লাদ কে রক্ষা করবার জন্য এবং নিজের শক্তি প্রমান করবার জন্য নৃসিংহ অবতার রুপে শ্রী কৃষ্ণ বা বিষ্ণু সেই স্তম্ভ থেকে বেরিয়ে এসে   ধারালো নখ দিয়ে হিরণ্যকশিপুকে ছিন্নভিন্ন করে দিলেন

শ্রীকৃষ্ণের বরাহ অবতার

  কোন –এক সময়   ব্রহ্মা নাসারন্ধ্র থেকে বুড়ো আঙুলের আকারের এক বরাহ বেরিয়ে আসে । কিছুক্ষণের মধ্যে সেই বরাহ বেরিয়ে আসে ।কিছুক্ষণের মধ্যে সেই বরাহ প্রথমে হাতির এবং পরে পর্বতের মতো বিশাল আকার ধারণ করে । তার গর্জনে চারদিক মুখরিত হয়ে ওঠে । কোন –এক সময় অসুর হীরণাক্ষো  যুদ্ধে দেবতাদের পরাজিত করে এবং তাদের কষ্ট দেওয়ার জন্য পৃথিবীকে মূখে নিয়ে রসাতলে চলে যায় । তখন ব্রহ্মার পার্থনায় বরাহরুপী শ্রী কৃষ্ণ জলের মধ্যে প্রবেশ করে হীরণাক্ষো  হত্যা করে । তারপর দাঁতের আগায় পৃথিবীকে ধরে জলের ওপরে উথে আসে । কবি সেই দৃশ্য মনশ্চক্ষে দেখে কল্পনা করেন বরাহ যেন চাঁদ আর দাঁতের আগায় ধরা পৃথিবী যেন  চাঁদের  কলঙ্ক 

শ্রীকৃষ্ণের কূর্ম অবতার

    প্রলয়কালে যখন পৃথিবী জলে ডুবে গিয়েছিল তখন পৃথিবী সমস্ত জিনিসপত্রও ডুবে যায় ।শ্রী কৃষ্ণ তখন সেই সমস্ত জিনিস উদ্ধার করতে অবতীর্ণ হন ।কূর্ম হয়ে দুধ-সাগরের নীচে গিয়ে তাঁর পিঠের উপর মন্দার পর্বতকে ধারণ করেন ।সর্পরাজ বাসুকিকে এই পর্বতের চারদিকে জড়িয়ে দেন । এরপর দেব ও দানবেরা দু-দলে বিভক্ত হয়ে সাপকে দড়ির মতো ধরে সমুদ্র মন্থন করতে থাকেন ।মন্থন কালে আগে ডুবে যাওয়া জিনিস পত্র পাওয়া যায় ।পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে ধরনি বলতে এখানে মন্দার পর্বতকে বোঝায় । আর ,সেই ধরনি ধারণ করার জন্য কূর্মের পিঠে বড়ো বড়ো গোলাকার ক্ষত চিহ্ন হয়ে যায় । 

শ্রীকৃষ্ণের মীন অবতার

                                     পুরাকালে   সূর্যের   পুত্র    মনু   এক   অত্যন্ত প্রতাপ্শালী   রাজা   ছিলেন   । একদিন তিনি   ঘোর তপস্যা   করছেন, এমন সময় একটি   ছোটো মাছ   তাঁর কাছে আশ্রয়   প্রার্থনা করে। কারন , তার   চেয়ে ও শক্তিশালী একটি   মাছ তাকে আক্রমণ করেছে। সে জানল , রাজা যদি তাকে রক্ষা    করেন , তাহলে সেও কোন    সময়ে   রাজার উপকার করবে ।  রাজা মনু   মাছটিকে   একটি পাত্রে   আশ্রয় দিলেন । আশ্রয় পেয়ে মাছটি দিন দিন বড়ো হতে লাগলো   । এবার মনু তাকে একটা   পুকুরে   রাখলেন   । বাড়তে   বাড়তে যখন এমন হল যে   মাছটি আর পুকুরে ধরছে না , তখন মনু তাকে   রাখলেন   নদীতে।  তার পর যখন   সে   আর ও বড়ো হল তখন   তাকে সমুদ্র   রাখতে   হল ।সমুদ্রে এসে মাছটি মনু কে বলল , এখন পৃথিবীর ধ্বংসের কাল উপস্থিত , সমস্ত পৃথিবী   সমুদ্রের জলে ডুবে যাবে ।আপনি একটি নৌকা তইরি করুন । আর সেই নৌকাতে   বেদ গ্রন্থটিকে   নিয়ে   আপনি ও উঠুন । এবার   যথাসময়ে   প্রবল   জলোচ্ছ্বাসে নৌকা   আন্দোলিত হতে লাগলো ।  তখন সেই   বিশাল মাছটি   এসে নৌকার   দড়ি   নিজের শিঙে    আটকে   নৌকাটিকে   টানতে টানতে নিয়ে গেলো    হিমালয়ের   ক