সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

শ্রীকৃষ্ণের মীন অবতার

 

                               






 

পুরাকালে  সূর্যের  পুত্র   মনু  এক  অত্যন্ত প্রতাপ্শালী  রাজা  ছিলেন  । একদিন তিনি  ঘোর তপস্যা  করছেন, এমন সময় একটি  ছোটো মাছ  তাঁর কাছে আশ্রয়  প্রার্থনা করে। কারন , তার  চেয়ে ও শক্তিশালী একটি  মাছ তাকে আক্রমণ করেছে। সে জানল , রাজা যদি তাকে রক্ষা   করেন , তাহলে সেও কোন   সময়ে  রাজার উপকার করবে ।





 রাজা মনু  মাছটিকে  একটি পাত্রে  আশ্রয় দিলেন । আশ্রয় পেয়ে মাছটি দিন দিন বড়ো হতে লাগলো  । এবার মনু তাকে একটা  পুকুরে  রাখলেন  । বাড়তে  বাড়তে যখন এমন হল যে  মাছটি আর পুকুরে ধরছে না , তখন মনু তাকে  রাখলেন  নদীতে।



 তার পর যখন  সে  আর ও বড়ো হল তখন  তাকে সমুদ্র  রাখতে  হল ।সমুদ্রে এসে মাছটি মনু কে বলল , এখন পৃথিবীর ধ্বংসের কাল উপস্থিত , সমস্ত পৃথিবী  সমুদ্রের জলে ডুবে যাবে ।আপনি একটি নৌকা তইরি করুন । আর সেই নৌকাতে  বেদ গ্রন্থটিকে  নিয়ে  আপনি ও উঠুন । এবার  যথাসময়ে  প্রবল  জলোচ্ছ্বাসে নৌকা  আন্দোলিত হতে লাগলো ।



 তখন সেই  বিশাল মাছটি  এসে নৌকার  দড়ি  নিজের শিঙে   আটকে  নৌকাটিকে  টানতে টানতে নিয়ে গেলো   হিমালয়ের  কাছে। সেখানেই  অনেক  বছর কাটল ।  তারপর একসময়   জল  কমে এলে  বেদ রক্ষা পেলো ।এইভাবে  শ্রী কৃষ্ণ  মীন অবতারে  বেদ কে  রক্ষা  করেছিলেন 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

W.B.B.S.E মাধ্যমিক পরীক্ষার সমস্ত জ্যামিতিক প্রয়োগের প্রশ্ন

 মাধ্যমিক পরীক্ষার সমস্ত গুরুত্বপূণ প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হল।

কারক নির্ণয় ।

                                                        কারক   কারক নির্ণয় প্রায় সব শ্রেনিতেই থাকে তাই এটি প্রত্যেক ছাত্র ছাত্রীর শেখা বাধ্যতামূলক । একটু পরিশ্রম করলেই খুব সহজেই তারা এটি করতে পারে। কিন্তু আমি বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীদের এই কারকেও ভয় পেতে দেখেছি । আমার প্রিয় ছাত্র ছাত্রী, তোমাদের আর কারকে ভয় পাবার দরকার নেই।  তোমাদের আমি সহাজ সরল পদ্ধতির মাধ্যমে কারক বুঝিয়ে দেবো, যার পর তোমদের আর কখনই কারক ভুল হবেনা।  আমি একটা কবিতার মাধ্যমে তোমাদের কারক নির্ণয় শিখিয়ে দেব।                কারক নির্ণয়ের কবিতা  কারক নির্ণয় যদি মনে প্রাণে কর      তাহলে সবার আগে ক্রিয়াপদ ধর।   ক্রিয়াকে প্রশ্ন কর নিম্নরূপ ভাবে       ক্রিয়াই বলিয়া দেবে কোন কারক হবে।                   কে > কর্ত...

VOICE CHANGE

                                VOICE CHANGE   সপ্তমশ্রেনি থেকে দ্বাদশশ্রেনি পর্যন্ত সকল ছাত্রছাত্রীদের ইংরেজি পরীক্ষায় VOICE CHANGE একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।  যদিও বিষয়টি অত্যন্ত সহজ তবুও অনেক ছাত্রছাত্রী একে একটু ভয় পায়। তাই আমি সেই সমস্ত ছাত্রছাত্রীদের ভয় কাটানোর জন্য খুব সহজ সরল পদ্ধতির সাহায্যে বিষয়টি বোঝানোর চেষ্টা করেছি এবং আমি নিশ্চিত এই পদ্ধতির সাহায্যে তোমরা খুব ভাল voice change করতে শিখবে                            উদাহরণ                   Active : I eat rice.                  Passive: Rice is eaten by me.  ১। Voice change কাকে বলে ? এটি কত প্রকার ও কি কি ?  উঃ আমরা বাংলায় যাকে বাচ্য বলি তাকেই আমরা ইংরাজিতে voice change বলি।...