সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

THE WOOD CUTTER AND THE RIVER GOD

One day a wood-cutter was cutting wood beside a river. As ill luck
would have it, his axe slipped from his hands and dropped into the
river below. The poor wood-cutter became terribly unhappy and
started crying bitterly. At this, the River-God felt pity for him. He
appeared before him with a golden axe and said, "Is it yours? The
honest wood-cutter replied, "No Sir, it is not mine." Then the god
brought a Silver axe and said, Is it yours? He again replied, "No, it's
not mine, Sir." At last, he brought the steel axe that the wood-cutter
had lost and said to him, "Is it yours?" Then he gladly answered,
Yes Sir, this is mine." The River-God became pleased at his honesty
and gave him all the three axes. Then he disappeared.
Moral : Honesty is richly rewarded.

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

W.B.B.S.E মাধ্যমিক পরীক্ষার সমস্ত জ্যামিতিক প্রয়োগের প্রশ্ন

 মাধ্যমিক পরীক্ষার সমস্ত গুরুত্বপূণ প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হল।

কারক নির্ণয় ।

                                                        কারক   কারক নির্ণয় প্রায় সব শ্রেনিতেই থাকে তাই এটি প্রত্যেক ছাত্র ছাত্রীর শেখা বাধ্যতামূলক । একটু পরিশ্রম করলেই খুব সহজেই তারা এটি করতে পারে। কিন্তু আমি বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীদের এই কারকেও ভয় পেতে দেখেছি । আমার প্রিয় ছাত্র ছাত্রী, তোমাদের আর কারকে ভয় পাবার দরকার নেই।  তোমাদের আমি সহাজ সরল পদ্ধতির মাধ্যমে কারক বুঝিয়ে দেবো, যার পর তোমদের আর কখনই কারক ভুল হবেনা।  আমি একটা কবিতার মাধ্যমে তোমাদের কারক নির্ণয় শিখিয়ে দেব।                কারক নির্ণয়ের কবিতা  কারক নির্ণয় যদি মনে প্রাণে কর      তাহলে সবার আগে ক্রিয়াপদ ধর।   ক্রিয়াকে প্রশ্ন কর নিম্নরূপ ভাবে       ক্রিয়াই বলিয়া দেবে কোন কারক হবে।                   কে > কর্তা                    কী > কর্ম               দ্বারা, দিয়া > করণ           হইতে , থেকে > অপাদান                 কোথায় > অধিকরণ      শর্ত ত্যাগের দ্বারা নিমিত্ত কারক হয়।              সুস্থ্য মনে কর তোমরা কারক নির্ণয়।               এবার আসি প্রশ্ন ও উত্তরে  ১। কারক কাকে বলে? ইহা কত প

"উদ্বেগ" লেখক: বিমল কর

                            উদ্বেগ   সারাটা দিন আকাশ ময়লা হয়ে ছিল। কখনও আধ-ফোটা রোদ কখনও মরা। মেঘলা। শীত অনেক দূরে চলে গিয়েও মাঘের এই একেবারে শেষে আবার যেন ভাবছিল অল্পের জন্যে আসবে কিনা ; ফেলে যাওয়া কোনো জিনিস নিতে, কোনো ভুলে যাওয়া কথা বলতে মানুষ যেমন করে ফিরে আসে। সকাল থেকেই কুয়াশায় সব অপরিষ্কার থাকল, অনেক বেলায় যখন এক আঁজলা রোদ দিচ্ছিল আকাশ, তখন শীতের স্পর্শ পাওয়া গেল ; তারপর মেঘলা হল। দুপুর বিকেল বলে আলাদা করে কিছু বোঝা গেল না ; এই রকম অপরিষ্কার সারাটা দিন কেটে গেল, সন্ধের দিকে কয়েক ফোঁটা বৃষ্টি পড়ল। শিশির তখন রাস্তায়। গার্লস স্কুলের গলি দিয়ে পথ ছোট করে নেওয়া যেত। সাইকেলটা আজ বারবার ভোগাচ্ছে। চেন খুলে যাচ্ছে। ইচ্ছে ছিল বাজারে গিয়ে মেরামত করিয়ে নেবে। গার্লস স্কুলের গলি না ধরে শিশির কিশোরীলালের। ছিট-কাপড়ের দোকানের সামনে গিয়ে দাঁড়াল একটু মাথা বাঁচিয়ে। আর তখন সেই টুপ-টাপ বৃষ্টির মধ্যে পথ দিয়ে রাম-রাম ধ্বনি দিয়ে আরও একটা শব সৎকারের জন্যে শ্মশানে নিয়ে যাচ্ছিল হিন্দুস্থানী মহল্লার লোকেরা। এই নিয়ে আজ চারটে শব যেতে দেখল শিশির সারা দিনে। তার চোখের বাইরে দিয