সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

আমাদের দেশ ভারত




রাজধানী :       নয়া দিল্লি
অবস্থান   :      উত্তর গোলার্ধে ৮°৪' থেকে ৩৭°৬' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৬৮°৭' থেকে ৯৭°২' পূর্ব  দ্রাঘিমাংশ।
আয়তন   :     ৩২৮৭২৬৩ বরগ কিমি।
ভূখণ্ডের দৈর্ঘ্য : উত্তর - দক্ষিণে ৩২১৪ কিমি।পূর্ব -পশ্চিমে ২৯৩৩ কিমি।
জনসংখ্যা : প্রায় ১৩০ কোটি
কৃষিযোগগ জমি : ১•৭১৮ লক্ষ হেক্টর ।
রাজ্য           :  ২৯ টি
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল :  ৭ টি
জাতীয় প্রতীক :  ভারতবর্ষের জাতীয় প্রতীক  সারনাথের সিংহবেষটিত অশোক সতমভ। ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি এই প্রতীকটিকে ভারতের জাতীয় প্রতীকের রুপ দেওয়া হয় ।
জাতীয় পতাকা : ১৯৪৭ সালের ২২ জুলাই জাতীয় পতাকার চুড়ান্ত নকশাটি তৈরি করা হয় ।এই পতাকার তিনটি রঙ সমান আযতনে ব্যবহৃত হয় । এটি ৩:২ অনুপাতে বিভক্ত । তিনটি রঙের সবচেয়ে উপরে গেরুয়া, মাঝে সাদা ও নিচে সবুজ রঙ ব্যবহৃত হয় । এই পতাকার মাঝে একটি চক্র রয়েছে  যা অশোক চক্র নামে খ্যাত । এই চক্রের মাঝে ২৪ টি টান রয়েছে ।
জাতীয় সংগীত : কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের  জনগণমন গান। গানটি গাইতে  ৫২ সেকেন্ড সময় লাগে ।
জাতীয় পশু : বাঘ
জাতীয় পাখি : ময়ূর
জাতীয়  খেলা : হকি
জাতীয়  ভাষা : হিন্দি
জাতীয়  ফুল  : পদ্ম
মুদ্রা                : রুপিয়া
ঐতিহাসিক স্থান : ইন্ডিয়া গেট,কুতুব মিনার, তাজমহল, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, চারমিনার, গৌর,  জামা মসজিদ ইত্যাদি আরও অনেক ।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

W.B.B.S.E মাধ্যমিক পরীক্ষার সমস্ত জ্যামিতিক প্রয়োগের প্রশ্ন

 মাধ্যমিক পরীক্ষার সমস্ত গুরুত্বপূণ প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হল।

কারক নির্ণয় ।

                                                        কারক   কারক নির্ণয় প্রায় সব শ্রেনিতেই থাকে তাই এটি প্রত্যেক ছাত্র ছাত্রীর শেখা বাধ্যতামূলক । একটু পরিশ্রম করলেই খুব সহজেই তারা এটি করতে পারে। কিন্তু আমি বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীদের এই কারকেও ভয় পেতে দেখেছি । আমার প্রিয় ছাত্র ছাত্রী, তোমাদের আর কারকে ভয় পাবার দরকার নেই।  তোমাদের আমি সহাজ সরল পদ্ধতির মাধ্যমে কারক বুঝিয়ে দেবো, যার পর তোমদের আর কখনই কারক ভুল হবেনা।  আমি একটা কবিতার মাধ্যমে তোমাদের কারক নির্ণয় শিখিয়ে দেব।                কারক নির্ণয়ের কবিতা  কারক নির্ণয় যদি মনে প্রাণে কর      তাহলে সবার আগে ক্রিয়াপদ ধর।   ক্রিয়াকে প্রশ্ন কর নিম্নরূপ ভাবে       ক্রিয়াই বলিয়া দেবে কোন কারক হবে।                   কে > কর্ত...

VOICE CHANGE

                                VOICE CHANGE   সপ্তমশ্রেনি থেকে দ্বাদশশ্রেনি পর্যন্ত সকল ছাত্রছাত্রীদের ইংরেজি পরীক্ষায় VOICE CHANGE একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।  যদিও বিষয়টি অত্যন্ত সহজ তবুও অনেক ছাত্রছাত্রী একে একটু ভয় পায়। তাই আমি সেই সমস্ত ছাত্রছাত্রীদের ভয় কাটানোর জন্য খুব সহজ সরল পদ্ধতির সাহায্যে বিষয়টি বোঝানোর চেষ্টা করেছি এবং আমি নিশ্চিত এই পদ্ধতির সাহায্যে তোমরা খুব ভাল voice change করতে শিখবে                            উদাহরণ                   Active : I eat rice.                  Passive: Rice is eaten by me.  ১। Voice change কাকে বলে ? এটি কত প্রকার ও কি কি ?  উঃ আমরা বাংলায় যাকে বাচ্য বলি তাকেই আমরা ইংরাজিতে voice change বলি।...